মহাস্থান কাহিনী -১০

মহাস্থান কাহিনী -১০

মহাস্থন জাদুঘর

মহাস্থনের জাদুঘর তেমন সমৃদ্ধ না। নমুনা রূপে কিছু ভাস্কর্য, মূর্তি, মৃৎপাত্র, গহনা প্রভৃতি রাখা। এখন পর্যন্ত প্রত্ননুস্নদ্ধানীরা মহাস্থানে ১৭ টি স্তরের ১২ টি নির্মাণ তলে পাওয়া প্রত্ন বস্তুর সামান্যই প্রদর্শিত হচ্ছে।

মহাস্থানে আবিস্কিরিত কুমারি মূর্তি, সূর্য পট্রয়, মাতৃকা মূর্তিসহ অন্যান্য প্রত্নবস্তু বিশ্লেশনে মনে হয় কারিগররা ভাস্কর্য তোয়রিতে নদী বাহিত ধ্যান দৃষ্টি দিয়েছিল। বলতে হয় এখানকার ইতিহাস জলের চলার গভীর নিমগ্নতার ইতিহাস।

রবীন্দ্রনাথ রাজপথের কথা বলছেন,‘অরুণ চরণগুলি এমন কঠিন ধরণির উপর চলে কেন। কিন্তু তা যদি চলিত তবে বোধকরি করি কোথাও শ্যামল ত্রিণ জমিত না।‘
    
ঘুমন্ত নগরীর নিমগ্নতার ইতিহাস প্রথম উন্মচন গত শতাব্দীর শুরুতে যেন হঠাৎ ঘুম ভেঙ্গে কিছু মানুষ আবিষ্কার করছে পুণ্ড্র নামের আড়াই হাজার প্রাচীন এক জনপদেরঘাস-গাছে সবুজাচ্ছিত ঘুমন্ত নগরী।

Comments

Popular posts from this blog

রাক্ষসী, ডাইনী আর যোগিনী পরিচয়ের বাইরে অন্যকিছু

পুণ্ড্রের পাঁচালী -৭ (নরবলির মন্ত্র )

পিশাচী সাজেদুর রহমান