মহাস্থান কাহিনী -৬


মহাস্থান কাহিনী -৬ 
                        ছবিঃ সময় টিভি  

মহাস্থনের ভাসুবিহারে যে ধরনের মৃৎপাত্র মিলেছে তার প্রাচীনত্ব মহেঞ্জোদারো এবং হ্রপ্পা সমসাময়িক। ভাসুবিহার বা বসু-বিহার(প-শি-পও-বিহার)এর মত পুরনো সভ্যতার নিদর্শন বাংলাদেশতো বটেই পশ্চিম বঙ্গেও নেই।

সম্রাট অশক পুণ্ড্রের মহামাত্রকে নির্দেশ দিচ্ছেন, দুর্ভিক্ষ কালে প্রজাদের ধান্য, গণ্ডক ও কাকনিক মুদ্রা দিয়ে সাহায্য করার। কিন্তু সুদিন ফিরে এলে ধান্য ও মুদ্রা ফেরত দিতে হবে।
খ্রিস্টপূর্ব ৩’শ বছর আগের আংশিক পাঠওধধার হওয়া এই অশক লিপি বা মহাস্থান লিপি পুণ্ড্র সভ্যতার অতি গুরুত্তপূর্ণ স্মারক। প্রস্তর খণ্ডে ক্ষোদিত এই লিপিতে ‘পউন্দল গল’ নামের সুশ্রীঙ্খল নগর সভ্যতার ছবি দেখতে পাই।

Comments

Popular posts from this blog

পুণ্ড্রের পাঁচালী -৭ (নরবলির মন্ত্র )

রাক্ষসী, ডাইনী আর যোগিনী পরিচয়ের বাইরে অন্যকিছু

পিশাচী সাজেদুর রহমান